পাবনা জেলার ভাঙ্গুড়া উপজেলার অন্তর্গত খানমরিচ ইউনিয়নের ময়দানদিঘী গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মো. নুর-উন-নবী মন্ডল (দুলাল মাস্টার) এলাকার অপরাজনীতি ও ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে কারাগারে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। তার পরিবার সীমাহীন অভাব অনটন ও দুঃখ কষ্ট সহ্য করে অনাহারে অর্ধাহারে দিনাতিপাত করছে। অর্থাভাবে স্কুল ও কলেজ পড়ুয়া চার সন্তানের লেখা পড়া বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছে।
তাঁর পিতা মরহুম আব্দুল কাদের মাস্টার সাহেব ছিলেন একজন গুণী শিক্ষক, সমাজসেবক, সমাজ সংস্কারক ও বহু ভাষাবিদ। তার অন্যান্য ভাই বোনেরা উচ্চ শিক্ষিত ও স্ব স্ব ক্ষেত্রে স্বনামধন্য।
তিনি ময়দানদীঘি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে অবসর গ্রহনের পর কিছু কুচক্রী স্বার্থান্বেষী মহলের ষড়যন্ত্রের কারণে অপরাজনীতির শিকার হয়ে বিভিন্ন হয়রানি মূলক মিথ্যা মামলার স্বীকার হন।
অবসরের পর তিনি নিজ বাড়িতে থেকে স্বাভাবিক জীবন যাপন করছিলেন। কারণ তিনি কখনোই কারো ক্ষতি সাধন করেন নাই এবং সবসময় দল মতের ঊর্ধ্বে উঠে অন্যায়, অত্যাচার এবং জুলুমের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। কিন্তু তার ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তার কারণে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে তিনি বর্তমানে কয়েকটি মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি ও জুলুম নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন।
তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা থাকায় তিনি আদালতে হাজিরা দিতে গেলে পাবনার আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। তিনি কারাগারে বন্দি থাকায় তার সংসার ও পরিবার পরিজন সীমাহীন দুঃখ কষ্টে দিনাতিপাত করছে।
পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি তিনি। তার জেল হাজতে থাকার কারণে পরিবারটি ব্যাপক আর্থিক অভাব-অনটন ও দুঃখ কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। তিনি সমাজের একজন গণ্যমান্য ব্যক্তি সজ্জন, পরোপকারী, পরিচ্ছন্ন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। তিনি সামাজিক ও ধর্মীয় কাজ, রাস্তাঘাট নির্মাণের স্বশরীরে শ্রম ও আর্থিক অনুদান প্রদান করেন। সাধারণ মানুষের চলাচলের জন্য নিজ ভ‚মি থেকে মাটি প্রদান করে রাস্তা নির্মাণ করেন। এলাকার দুঃস্থ অসহায় মানুষের মধ্যে আর্থিক অনুদান শীতবস্ত্র, গবাদি পশু বিতরণ, স্কুল নির্মাণে নিজস্ব জমি দান, ঈদগাহ মাঠ নির্মাণে নিজস্ব জমি দানসহ ধর্মীয় সামাজিক কাজে সম্পৃক্ত ছিলেন। এলাকায় অনেক অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা ও ঔষধ ক্রয়ের জন্য আর্থিক অনুদান প্রদান করেন। এছাড়া তিনি আরও অনেক ছোট বড় জনকল্যাণমূলক কাজে নিয়জিত ছিলেন।
তার পরিবার থেকে দাবি করা হয় যে তিনি কখনোই কোন ব্যক্তি, দল, প্রতিষ্ঠান বা রাষ্ট্রের কোন প্রকার ক্ষতি সাধন করেন নাই। তার পরিবার হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে কৃর্তপক্ষের কাছে ন্যায়বিচার প্রার্থনা করেছেন।
তাঁর পিতা মরহুম আব্দুল কাদের মাস্টার সাহেব ছিলেন একজন গুণী শিক্ষক, সমাজসেবক, সমাজ সংস্কারক ও বহু ভাষাবিদ। তার অন্যান্য ভাই বোনেরা উচ্চ শিক্ষিত ও স্ব স্ব ক্ষেত্রে স্বনামধন্য।
তিনি ময়দানদীঘি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে অবসর গ্রহনের পর কিছু কুচক্রী স্বার্থান্বেষী মহলের ষড়যন্ত্রের কারণে অপরাজনীতির শিকার হয়ে বিভিন্ন হয়রানি মূলক মিথ্যা মামলার স্বীকার হন।
অবসরের পর তিনি নিজ বাড়িতে থেকে স্বাভাবিক জীবন যাপন করছিলেন। কারণ তিনি কখনোই কারো ক্ষতি সাধন করেন নাই এবং সবসময় দল মতের ঊর্ধ্বে উঠে অন্যায়, অত্যাচার এবং জুলুমের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। কিন্তু তার ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তার কারণে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে তিনি বর্তমানে কয়েকটি মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি ও জুলুম নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন।
তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা থাকায় তিনি আদালতে হাজিরা দিতে গেলে পাবনার আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। তিনি কারাগারে বন্দি থাকায় তার সংসার ও পরিবার পরিজন সীমাহীন দুঃখ কষ্টে দিনাতিপাত করছে।
পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি তিনি। তার জেল হাজতে থাকার কারণে পরিবারটি ব্যাপক আর্থিক অভাব-অনটন ও দুঃখ কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। তিনি সমাজের একজন গণ্যমান্য ব্যক্তি সজ্জন, পরোপকারী, পরিচ্ছন্ন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। তিনি সামাজিক ও ধর্মীয় কাজ, রাস্তাঘাট নির্মাণের স্বশরীরে শ্রম ও আর্থিক অনুদান প্রদান করেন। সাধারণ মানুষের চলাচলের জন্য নিজ ভ‚মি থেকে মাটি প্রদান করে রাস্তা নির্মাণ করেন। এলাকার দুঃস্থ অসহায় মানুষের মধ্যে আর্থিক অনুদান শীতবস্ত্র, গবাদি পশু বিতরণ, স্কুল নির্মাণে নিজস্ব জমি দান, ঈদগাহ মাঠ নির্মাণে নিজস্ব জমি দানসহ ধর্মীয় সামাজিক কাজে সম্পৃক্ত ছিলেন। এলাকায় অনেক অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা ও ঔষধ ক্রয়ের জন্য আর্থিক অনুদান প্রদান করেন। এছাড়া তিনি আরও অনেক ছোট বড় জনকল্যাণমূলক কাজে নিয়জিত ছিলেন।
তার পরিবার থেকে দাবি করা হয় যে তিনি কখনোই কোন ব্যক্তি, দল, প্রতিষ্ঠান বা রাষ্ট্রের কোন প্রকার ক্ষতি সাধন করেন নাই। তার পরিবার হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে কৃর্তপক্ষের কাছে ন্যায়বিচার প্রার্থনা করেছেন।
আর কে আকাশ